‘অনেক টেনশন তৈরি হয়েছিলো। তবে এসব সরিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সামনে তাকাতে চায়, পেছনে নয়’ – যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া বিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফরে কয়েক দফায় এমন মন্তব্য আসার পর প্রশ্ন উঠেছে যে নির্বাচন, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র নির্বাচনের আগে যে শক্ত অবস্থান নিয়েছিলো সেই নীতি থেকে সরে দাঁড়ালো কি না।

ছবির ক্যাপশান, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে ডোনাল্ড লু

ইস্ট লন্ডন মসজিদের প্রায় ৩৩টি প্রজেক্ট পরিচালিত হয় । যেমন জন্মের পর শিশুর আকিক্বা ও খৎনা করানোর ব্যবস্থা, আরবী শিক্ষার জন্য ইভনিং মাদ্রাসা, প্রাথমিক শিক্ষার জন্য আল-মিজান প্রাইমারি স্কুল, সেকেন্ডারি শিক্ষার জন্য লন্ডন ইস্ট একাডেমি, লেখাপড়া শেষে জীবনসঙ্গী বেছে নিয়ে আল-এসহান ম্যারেজ ব্যূরো, বিবাহ অনুষ্ঠান আয়োজনে লন্ডন মুসলিম সেন্টার ভেন্যূ, বয়স্কদের সেবার জন্য ইএলএম সিনিয়র সিটিজেন্স ফোরাম, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনে পরামর্শ দেওয়ার জন্য ‘ফেইথ ইন হেলথ প্রজেক্ট, সর্বোপরি মৃত্যূর পর দাফন কাফনের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রয়েছে তসলিম ফিউনারেল সার্ভিস। হাসপাতাল থেকে মরদেহ নিয়ে আসা, গোসল দেওয়া এবং জানাজা শেষে গোরস্থানে নিয়ে সমাহিত করার কাজ করে থাকে তসলিম ফিউনারেল সার্ভিস। সপ্তাহের প্রতিদিনই একাধিক জানাজা হয়ে থাকে। বিশেষ করে প্রতি শুক্রবার ৪/৫ জন মানুষের জানাজা ও দাফনকার্য সম্পাদন করে থাকে তসলিম ফিউনারেল সার্ভিস।

ঢাকায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সাথে ডোনাল্ড লু’র আনুষ্ঠানিক বৈঠকের পর দূতাবাসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পাতায় বলা হয়েছে, “সমৃদ্ধ, নিরাপদ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যৎ নির্মাণে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের পাশে রয়েছে। আজ (বুধবার) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাথে আমাদের আলোচনা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি গড়ে তোলা, কর্মশক্তি বৃদ্ধি, নিরাপত্তা সহযোগিতার উন্নতি, জলবায়ু সংকট মোকাবেলা এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আমাদের মূল্যবোধকে শক্তিশালী করার জন্য আমাদের যৌথ অঙ্গীকারকে পুনর্ব্যক্ত করেছে”।

নেতাকর্মীদের আগে ভাঙচুর-লুটপাটকারীদের গ্রেপ্তারের আহ্বান

মন্দির পাহারা ঘিরে বিএনপি সমর্থকের গায়েবি মামলা, কারাগারে আওয়ামী লীগের ৩০ নেতাকর্মী

"পালাবে কোথায়" (১৯৯৫) ইউটিউব এ পাইলাম না।

তার মতে, গণতন্ত্র কিংবা মানবাধিকারের মতো ইস্যুগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্র সরে দাঁড়াবে না। তাদের সাম্প্রতিক মানবাধিকার রিপোর্টেই সেটি পরিষ্কার হয়েছে।

জেমস ১৯৯০ এর দশকে ফিলিংসের মুখ্যব্যক্তি হিসাবে মূলধারার খ্যাতিতে উঠে এসেছিলেন, যা "বিগ থ্রি অফ রক" এর মধ্যে অন্যতম, যারা এলআরবি এবং অর্কের পাশাপাশি গুরু ঘর বানাইল বাংলাদেশে হার্ড রক সংগীত বিকাশ ও জনপ্রিয় করার জন্য প্রশংসিত। ফিলিংসকে বাংলাদেশের সাইকেডেলিক রক এর প্রবর্তক হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[৫]

ইস্ট লন্ডন মসজিদের উদ্যোগে বিশিষ্টজনের সম্মানে বিশেষ ইফতার মাহফিল

৪ঠা অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

তার মতে ঢাকায় ডোনাল্ড লু যুক্তরাষ্ট্র সরকারের যে অবস্থান ব্যক্ত করেছেন তাদের যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সাথেও বাংলাদেশে সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হওয়ার সুযোগ তৈরি হবে।

সোমবার অক্টোবর ২, ২০২৩ ০৫:৩৫ অপরাহ্ন সর্বশেষ আপডেট: সোমবার অক্টোবর ২, ২০২৩ ০৬:২৬ অপরাহ্ন